TOP NEWS

Showing posts with label খবর. Show all posts

Thursday, August 16, 2012

উইঘর মুসলমানরা রোজা রাখতে পারছেন না


বিশ্ব ডেস্ক, ৭ আগষ্ট (রিয়েল-টাইম নিউজ ডটকম)-- চীনে উইঘর মুসলমানরা রোজা রাখতে পারছে না।

শিনজিয়াং প্রদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের মুসলমান কর্মকর্তা ও ছাত্রদের ওপর সরকারি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।

প্রদেশটির কাশগড় জেলার জোংলাং শহরের কর্তৃপক্ষ এক নির্দেশনামায় কমিউনিস্ট পার্টির ক্যাডার, সরকারি কর্মকর্তা ও ছাত্রদের  জন্য রমজান মাসের ধর্মীয় তৎপরতায় অংশ নেয়া নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে।

এছাড়া শিনজিয়াংয়ের স্থানীয় সরকারের ওয়েব সাইটেও এ নিষেধাজ্ঞার কথা ঘোষণা করা হয়েছে।

এমনকি দলীয় নেতাদেরকে গ্রামের নেতাদের কাছে ‘উপহার’ হিসেবে খাবার নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়েছে যাতে তারা রমজানের রোজার সময়ও খাওয়া-দাওয়া করছেন তা নিশ্চিত হয়।

অন্যান্য স্থানীয় সরকারের ওয়েব সাইটেও একই ধরনের নির্দেশ পোস্ট করা হয়েছে। ওয়েনসু জেলার শিক্ষা ব্যুরোর ওয়েব সাইটে বলা হয়েছে, রমজান মাসে ছাত্ররা যাতে মসজিদে না যায় স্কুলগুলো যেন তা  নিশ্চিত করে।

রমজানের আগেও ধর্মীয়  তৎপরতা দমনে নিষেধাজ্ঞার নানা নির্দেশনামা শিনজিয়াংয়ের বিভিন্ন অঞ্চলে পাঠানো হয়।

এদিকে বিশ্ব উইঘর কংগ্রেসের মুখপাত্র দিলশাত রিক্ষিত বলেছেন, এ ধরনের নিষেধাজ্ঞার ফলে উইঘর মুসলিমরা চীনের শাসকদের বিরুদ্ধে আরো বেশি প্রতিবাদী হয়ে উঠবে।

চীনের শিনজিয়াং প্রদেশকে ১৯৫৫ সালে স্বায়ত্তশাসন দেয়া হলেও সেখানকার মুসলমানদের ওপর চীনা কর্তৃপক্ষের ব্যাপক দমন-পীড়ন অব্যাহত রয়েছে।

সন্ত্রাস দমনের নামে ওই এলাকায় মুসলমানদের ওপর ধর্মীয় দমন নীতি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে এমন অভিযোগ রয়েছে মানবাধিকার সংগঠনগুলোর।

রিয়েল-টাইম নিউজ ডটকম/ওয়েবসাইট/আরআই_ ১৫০২ ঘ
 
10:07 PM Posted by Just for you 0

Tuesday, June 19, 2012

সর্বশেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী মুসলমানদের উপর লোমহর্ষক হত্যাযজ্ঞের খন্ডচিত্র

 

এ পর্যন্ত জালেম বৌদ্ধরা আরাকানে প্রায় ৬০০০ মুসলমান নারী-পুরুষ ও শিশুদেরকে হত্যা করেছে বলে স্থানীয় সুত্র নিশ্চিত করেছে।

১. অসংখ্য মুসলমান নারীদেরকে তারা ধর্ষণ করে হত্যা করেছে ও পরবর্তীতে লাশ গুম করেছে। 

২. তারা মসজিদ থেকে নামায পড়ে বের হওয়ার পর পরই ১০ জন মুসলমানকে জবাই করার মাধ্যমে এই হত্যাযজ্ঞ শুরু করে। এ পর্যন্ত তারা ৩০ টির উপর মসজিদ এবং অনেক মাদ্রাসা জ্বালিয়ে দিয়েছে এবং ইমামদেরকে জবাই করেছে।

৩. আগুন দিয়ে তারা মুসলমানদের গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়েছে। আগুন নিভানোর নাম করে তারা পানির বদলে তেল ঢালছে। কোন মুসলমান আগুন নিভাতে বেরিয়ে আসলে তাকে গুলি করে হত্যা করছে।

৪. বাড়ী-ঘর থেকে বিতাড়িত মুসলমানরা যখন প্রাণ নিয়ে ট্রলারে করে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে আসছিলো, তখন এদেশের জালেম সীমান্তরক্ষী বাহিনী তাদেরকে জোর করে ফিরিয়ে দেয় এবং কয়েক শত অসহায়-অভুক্ত মুসলমানসহ ৩ টি ট্রলারকে বৌদ্ধ নাসাকা বাহিনী তাদেরকে সাগরে ডুবিয়ে দেয়! ২ টি ট্রলার আশ্রয়ের সন্ধানে ভেসে চলতে থাকে অজানার উদ্দেশ্যে। এছাড়াও বর্তমানে ২০ টি ট্রলার শত শত মুসলমানদেরকে নিয়ে সাগরে ভেসে বেড়াচ্ছে আশ্রয়ের সন্ধানে। ঐ ট্রলারগুলোতে খাবার-পানীয়ের অভাবে ইতোমধ্যে অনেকে মারা গেছে।

৫. এছাড়াও কৌশল হিসেবে তারা মুসলমানদের মৃতদেহকে মাথা ন্যাড়া করে ও বৌদ্ধদের পোশাক পরিয়ে বৌদ্ধরা মারা গিয়েছে বলে অপপ্রচার করেছে।

৬. সেখানকার অসহায় নর-নারীরা এই বলে কান্নাকাটি করছে যে, ‘পুরো বাংলাদেশে আমাদেরকে সাহায্য করার মতো কোন মুসলমান কি নেই’?



আজ ভারতীয় মুসলিমদেরও ভাবতে হবে।!!!!!


মূল লেখাটি ঃ http://www.somewhereinblog.net/blog/cholonto/29616906
11:46 AM Posted by Just for you 0

রাখাইন নারীকে ধর্ষণের ফলে দাঙ্গার সহিংসতা সূত্রপাত হয়নি!!

 

মিয়ানমারের মুলধরারা সংবাদ মাধ্যম, আর্ন্তজাতিক সংবাদমাধ্যম এবং বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম থেকে বারবার প্রচারিত হচ্ছে। আরাকানে তিনজন রোহিঙ্গা মুসলমান কর্তৃক গত ২৮ মে’তে ২৬ বছর বয়সী একজন রাখাইন নারীকে ধর্ষণ করা হয় যার ফলে ‘দাঙ্গা’ শুরু হয়।

কিন্তু সেখানকার স্থানীয় মানবাধিকার কর্মী, বিকল্প সংবাদ মাধ্যম ও ব্লগাররা মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় ও মূলধারার সংবাদমাধ্যমগুলোকে চ্যালেঞ্জ করছেন যে এ ধরণের কোনো অভিযোগে সহিংসতা সূত্রপাত হয়নি। বার্মিজ মুসলিম অ্যাসোসিয়েশন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন, তাছাড়া স্থানীয় বিকল্প সংবাদমাধ্যমগুলোর বরাতে এর সত্যতা নিশ্চিত হয়েছে। [সুত্র: মোহাম্মদ আরজু, ১২ই জনু, বার্তা নিউজ ২৪.নেট ] 

 

দাঙ্গার শুরু যেখান থেকে:
সেখানকার স্হানীয় মানবাধিকার কর্মী ও ব্লগাররা তথ্য প্রমাণ দিয়ে দেখাচ্ছেন, শুধু আরাকানে বা রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের ওপরই নয়, গত এপ্রিলের উপনির্বাচনের সময় থেকেই পুরো মিয়ানমার জুড়ে সব জাতিগোষ্ঠির মুসলামানদের বিরুদ্ধে সহিংসতায় লেলেইয়ে দেওয়া হয়েছে আর এর নেতৃত্ব দিচ্ছেন অং সান সুকি’র ন্যাশনাল লিড ফর ডেমোক্রেসি থেকে নির্বাচিত একজন সাংসদ।

সুকির সাংসদের নেতৃত্বে জাতিগোষ্ঠির মুসলামানদের বিরুদ্ধে সহিংসতায় লেলেইয়ে দেয়ার ধারাবাহিকতায় ৩ জুন, বৌদ্ধ ধর্মালম্বি সংখ্যাগরিষ্ঠ রাখাইন সম্প্রদায়ের প্রায় তিনশ লোক টাঙ্গো শহরে একটি বাস থামিয়ে যে ১১ জনকে কুপিয়ে হত্যা করে, তাদের মধ্যে ১০ জনই ছিলেন তাবলিগের চিল্লায় রওয়ানা হওয়া জাতিগত বার্মিজ মুসলমান। এদের মধ্যে একজন নারীও ছিলেন, যাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। বাকি একজন ছিলেন একজন বৌদ্ধ, যাকে মুসলমান ভেবে হত্যা করা হয়।

গত উপনির্বাচনের সময় থেকেই মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় ও মূলধারার সংবাদমাধ্যমগুলো (যেমন ‘নিউ লাইট অফ মিয়ানমার’ নামের অনলাইন এজেন্সি) জাতিগোষ্ঠি নির্বিশেষে মুসলামনাদের বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক প্রচারণা শুরু করে নতুন করে। যেমন ৩ জুনের হত্যাকাণ্ডের পরে সংবাদমাধ্যমগুলো গালিসূচক ‘কালার’ (দক্ষিণ থেকে আসা কালা চামড়ার মুসলমান) শব্দ ব্যবহার করে জানায়, আরাকানিজরা ১১ জন ‘কালার’কে হত্যা করেছে।
[সুত্র: মোহাম্মদ আরজু, ১২ই জনু, বার্তা নিউজ ২৪.নেট ] 

 
আরাকানের ইতিহাস

রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী পশ্চিম মায়ানমারের আরাকান (নতুন নাম- রাখাইন, সংখ্যাগুরু রাখাইনদের নামে) রাজ্যের একটি উলেখযোগ্য নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী। এরা ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত। রোহিঙ্গাদের আলাদা ভাষা থাকলেও অধিকাংশই বাংলা ভাষায় কথা বলে। মায়ানমারের আকিয়াব, রেথেডাং, বুথিডাং এলাকায় এদের বাস। মোট জনগোষ্টি ১৪ লাখ, ৫ লক্ষের অ ধিক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে বাস করে বলে ধারনা করা হয়। [সুত্র: ইউকিপিডিয়া] প্রদেশটির রাজধানী আকিয়াব-এর নাম মুছে ফেলা হয়েছে, নাম রাখা হয়েছে সিতউয়ি। ২০ হাজার বর্গমাইল অধ্যুষিত সমগ্র আরাকান উত্তর-পশ্চিমে ১৭১ মাইলব্যাপী বাংলাদেশ দ্বারা পরিবেষ্টিত। আরাকানের মোট জনসংখ্যা ৪০ লাখ। তন্মধ্যে ২০ লাখ মগ-বৌদ্ধ, ১৪ লাখ রোহিঙ্গা, ৪ লাখ সর্বপ্রণবাদী এবং ২ লাখ হিন্দু-খ্রিস্টান। [সুত্র: ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন, ১৫ই জুন, আমারদেশ]

খ্রিস্টপূর্ব ২৬৬৬ অব্দ থেকে ১৭৮৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত আরাকান ছিল একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাজ্য। অষ্টাদশ শতকে বর্মী রাজ বোধাপায়া (১৭৮২—১৮১১) সশস্ত্র আক্রমণের মাধ্যমে আরাকানকে বার্মার অন্তর্ভুক্ত করে নিলে দেশটি তার স্বাধীনতা হারায়। তাও মাত্র অর্ধ শতাব্দীর জন্য। তারপরই এ রাজ্য ব্রিটিশ শাসনে চলে যায়। ব্রিটিশ শাসনের উত্তরাধিকার হিসেবেই এটি আজ মিয়ানমারের অংশ। খ্রিস্টীয় অষ্টম শতাব্দী থেকেই আরাকানের সঙ্গে আরব ও মুসলিম দেশের যোগাযোগ স্থাপিত হয়। ইসলামের অভ্যুদয়ের মাত্র অর্ধ শতাব্দীর মধ্যে সুফী, সাধক, মুবাল্লিগ ও আরব বণিকদের মাধ্যমে আরাকানে ইসলাম ধর্ম প্রচারিত হয়। কালিমা ও বিসমিল্লাহ খচিত আরাকান রাজ্যের নিজস্ব মুদ্রার নিদর্শন পাওয়া যায়। [সুত্র: ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন, ১৫ই জুন, আমারদেশ] 

 

রাখাইনদের অতীত ইতিহাস

এই রাখাইনরা হলো সাবেক মগ জাতি। যার মাধ্যমে পুরা ইতিহাসকে মুছে ফেলা হয়েছে। একদা মগরা বর্মী রাজা ও পর্তুগিজদের লগে মিলে আরাকানের ভূমিপুত্র রোহিঙ্গা ও বার্মিজ মুসলিমদের ওপর এথনিক ক্লিনজিং চালিয়েছিল, বাংলাদেশের দক্ষিণ উপকূলে লুটতরাজ চালিয়েছিল, মোগল জমানার শেষের দিকে ও বৃটিশ ঔপনিবেশিকতার সময়ে। তো, অপরাধী মগদের নাম বদল করে দিয়ে বর্মা প্রমাণ করতে চাইছে যে তার দেশের কোথাও মগরা নাই, যারা রোহিঙ্গা ও অন্যান্য জাতির ওপর তিন শতক ধরে এথনিক ক্লিনজিং চালানোর কাজে লিপ্ত ছিল।[সুত্র: খোমেনী ইহসান, ১৪ ই জনু, বার্তা নিউজ ২৪.নেট ]

রোহিঙ্গাদের অভিযোগ মিয়ানমারের শরনার্থীদের বিষয়ে কথা বলতে গেলে অং সান সুচি শুধু কারেনদের ব্যাপারেই বলেন। সুচি রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে একটিও আশার বানী শোনান না। রোহিঙ্গারা যখন অং সান সুচি’র সাহায্য চাইছেন তখন সুচি গেলেন ইউরোপে নোবেল পুরস্কার আনতে। যদিও এটা মায়ানমারের অভ্যন্তরিন ব্যাপার। তবে বাংলাদেশ এ নিয়ে চিন্তিত হওয়ার যঢ়েষ্ট কারণ আছে। বাংলাদেশ সরকার, বিরোধীদল সহ সবার উচিত বিষয়টি বিশ্বদরবারের নজরে আনা।

মূল লেখাটি ঃhttp://www.somewhereinblog.net/blog/cholonto/29617602
11:44 AM Posted by Just for you 0

Sunday, January 22, 2012

।। হিডেন ক্যামেরা ।। সতর্ক হওয়ার সময় এখনই ।।


সুপ্রিয় বন্ধুগণ।
‘আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ’
  • কেমন আছেন সবাই,আসা করি ভাল…সবাই ভাল থাকুন এই কামনা করে আজকের টিউন।দৈহিক সুস্থতার জন্যে প্রয়োজন সুষম খাবার গ্রহণের পাশাপাশি শারীরিক পরিশ্রম। কিন্তু পরিশ্রম পরিকল্পিত না হলে দৈহিক সৌন্দর্য ও সুস্থতা নিশ্চিত হয় না। দেহের প্রতিটা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের পরিমিত সঞ্চালন ও সক্রিয়তা না হলে দেহবিন্যাস সুষম ও সুগঠিত হতে পারে না। এজন্যেই দেহের জন্য দরকার হয়ে পড়ে পরিকল্পিত শরীরচর্চা বা ব্যায়ামের।কষ্ঠ হলেও নামাজ পড়ুন আল্লাহ্‌র এবাদত এবং শরীরচর্চা বা ব্যায়াম হবে।এই বলে আজকে আপনাদের জন্য পোস্ট।
  • আধুনিক যুগে  বেচেঁ থাকার জন্য মানুষ প্রযুক্তিগত জিনিস ব্যাবহার করে।এবং নিজ সুবিধার জন্য আপনি সিক্যারিউটি ও রাখেন।আপনার যেমন সুবিধা দিবে,তেমনি ক্ষতিও করবে। 
  • নারী দেহের প্রতি পুরুষের আকর্ষণ বিধাতা কর্তৃক প্রদত্ত। কিন্তু তা যদি সীমা অতিক্রম করার মত হয় তাহলে তা আলোচিত হওয়ার মতই একটি বিষয় হয়ে দাড়ায়। মেয়েদের পোশাক পরিবর্তন করার স্থানগুলোতে গোপন ক্যামেরা স্থাপন করে অনৈতিক কাজে লিপ্ত হওয়া আজকের সর্বাধিক আলোচিত একটি ইস্যু। আপনার বোন পোশাক কিনতে গিয়ে কাপড় বদলাচ্ছে, কেউ না কেউ তা দেখছে; ভিডিও করছে। রুমে অন্তরঙ্গ মুহূর্তে আছেন, রেকর্ড হয়ে স্পেশাল পর্ণ হয়ে কারো বিশাল ব্যবসায় পরিনত হয়ে যাচ্ছে আপনার ভিডিও। আপনি হয়ত জানতেই পারবেন না আপনি পর্ণগ্রাফির মডেল হয়ে গিয়েছেন। আমাদের মা-বোনের ইজ্জত আজ পরিনত হতে চলেছে আরেকজনের মনোরঞ্জনের খোরাকে।

    হিডেন ক্যামেরা কোথায় বসান হয়?
    গোপন ক্যমেরা কোথায় বসানো হয় তা স্পেসিফিকভাবে বলা মুশকিল। আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না গোপন ক্যামেরা আজকাল কোথায় কোথায় বসান হচ্ছে। সাধারনত যেখানে মেয়েরা কাপড় পাল্টায় যেমন  শপিংমলের ফিটিং বা ড্রেসিং রুম, বাথরুম, বিউটি পার্লার এগুলো গোপন ক্যামেরার আইডিয়াল স্থান। এছাড়া, আবাসিক হোটেলগুলোর বেডরুম, বাথরুম ইত্যাদিতেও গোপন ক্যামেরা থাকতে পারে।  নিচের ছবিগুলো দেখলেই বুঝতে পারবেন গোপন ক্যামেরা কোথায় কোথায় থাকতে পারে।
    *আপনার বাসার রুমে ও অফিসে নিরাপদ রাখে এই ক্যামেরাটি।










    অনেকক্ষেত্রে আবার আয়নাকেও হিডেন ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহার করা হতে পারে। এক্ষেত্রে আয়নাটি ডুয়েল মিরর হিসেবে কাজ করে। ডুয়েল মিররের উল্টোপাশ থেকে আয়নার এপাশের সবকিছুই স্পষ্টভাবে দেখা যায় সাধারন কাঁচের মত। কিন্তু এপাশ থেকে দেখলে এটাকে একটা আয়না ছাড়া আর কিছুই মনে হবেনা। অনেক গেস্ট হাউজে এই ডুয়েল মিররের উল্টোপাশে ক্যামেরা বসিয়ে কাপলদের ক্লিপ রেকর্ড করা হয়। 


    কিভাবে নিরাপদ থাকব? 
    • গোপন ক্যামেরা আছে সন্দেহ হলে চারপাশ ভাল করে দেখুন। কোথায় কোথায় গোপন ক্যামেরা থাকতে পারে তা তো দেখলেন। এছাড়াও ছাদের কোণা, দেয়ালের ছবি, ফুলের টব বা সন্দেহজনক সকল স্থান ভাল করে পর্যবেক্ষণ করুন।
    • গেস্ট হাউজ বা আবাসিক হোটেলে উঠার পূর্বে সম্ভব হলে একটি Mini hidden camera detector বা RF signal detector কিনে সাথে রাখতে পারেন। এগুলো খুবই ছোট সহজে বহনযোগ্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস। 
    • মুলত রুমের অন্ধকার স্থানগুলিতে গোপন ক্যামেরা বসানো হয়। রুমের তুলনামুলক অন্ধকার স্থানগুলো ভাল করে দেখে নিন। 
    অন্ধকারে রাখা হিডেন ক্যামেরার ধারণকৃত দৃশ্য
    • রুমে যদি আয়না থাকে আর তা যদি আপনার সন্দেহ হয় তাহলে আয়নার উপর একটা আঙ্গুল রাখুন। আপনার আঙ্গুল আর আয়নার আঙ্গুলের প্রতিবিম্বের মাঝখানে যদি কোন ফাক না থাকে অর্থাৎ দুটি আঙ্গুলের মাথা যদি একেবারে একটার সাথে আরেকটা লেগে থাকে তাহলে বুঝবেন এটা ডুয়েল মিরর। আর যদি মুল আঙ্গুল ও আয়নার আঙ্গুলের মাঝে একটু ফাক থাকে তাহলে এটা একটা সাধারন আয়না হিসেবে ধরে নিতে পারেন।
    • বেশিরভাগ ক্যামেরার পাওয়ার অন করার পরপরই একটি এলইডি বাতি জ্বলে উঠে। রুম পুরোটা অন্ধকার করে কিছুটা সময় নিন যাতে আপনার চোখে অন্ধকারটা সয়ে যায়। এবার খুব ভাল করে লক্ষ্য করুন লাল, সবুজ বা হাল্কা নীল রঙের আলো কোথাও থেকে বের হচ্ছে কিনা। যদি এমনটি হয়, তাহলে আপনি নিশ্চিত যে সেটা ক্যামেরা। 
    • গোপন ক্যামেরা খুজে পেতে এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ্ধতি। অনেক ক্যামেরাতে মোশন ডিটেক্টর থাকে অর্থাৎ আপনি যেদিকে যাবেন, ক্যামেরাও সেদিকে ঘুরে যাবে। এধরনের ক্যামেরা খুজে পেতে প্রথমে রুমের সব জানালা দরজা বন্ধ করে পুরো রুম অন্ধকার করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন। এবার, কোন শব্দ না করে রুমে এদিক ওদিক যান যাতে করে ক্যামেরা আপনাকে ফলো করে। এবার খুব ভাল করে খেয়াল করুন ক্যামেরা আপনাকে ফলো করে ঘুরে যাওয়ার সময় কোন শব্দ হচ্ছে কিনা। 
    সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে গোপন ক্যামেরার হাত থেকে বাচতে চাইলে আপনার সতর্কতাই যথেষ্ট। সো সতর্ক থাকুন অলটাইম। 
    • আপনি হয়তো জিনিসটা আগে জানতেন কিনা জানি না ।কিন্তু প্রযুক্তিগত জিনিস গুলো কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে তা জানালাম।আপনি নিজে ও আপনার পরিবার সহ একটু সাবধান হন।
    এই প্রত্যাশা রেখে 
    আল্লাহ হাফেজ”

    *আপনাদের কাছে একটা অনুরোধ ''নিজের জন্য সবকিছু শিখুন,নিজ এবং কারো ক্ষতি করার জন্য নয়, সে যেই হোক'' আল্লাহ মাফ করার মালিক।কোরআন ও হাদিস পডুন।আরেক মুসলমান কে-কষ্ঠ হলেও এ সুখবর পৌছেদিন মুসলমান ভাই হিসেবে খুশি হব।
11:34 AM Posted by Just for you 0

Friday, January 6, 2012

আজ আমার ১০০ রান, তাই আপনাদের উপহার...

আস্‌সালামু আলাইকুম ওয়া রাহামাতুল্লাহ্‌।
                             আশা করি আল্লাহ্‌র অশেষ কৃপায় সুস্থ থেকে অজানাকে জানার জন্য ইন্টারনেট সার্ফ করছেন। আল্লাহ্‌ আপনাকে এবং আমাকে উত্তম বিনিময় দান করুন। আজ আমার ব্লগের জগতে ১০০তম ব্লগ... আমি আমার ইন্টারনেট(ব্লগ লেখা-লেখি) জগতের যাত্রা শুরু করি ২০১০-এ। আর আজ ২০১২ সাল এবং আমি এই সাইট এর নাম আপনাদের জন্যেই "মিডিয়া ফায়ার জাস্ট ফর ইয়উ" রেখেছি এবং এই সাইটটি পুরোটাই আপনাদের জন্য। এতোদিনের যাত্রাই যদি কোনো ভূল হয়ে থাকে তবে আমাকে ক্ষমা করবেন ও কোনো পরামর্শ থাকলে অবশ্যই জানাবেন।
আর বেশি কথা নয়, এবার আসি আপনাদের উপহারে...... নিচে দেখুন তো কেমন লাগে----> আর হ্যাঁ, আমাকে দুয়াতে ভুলবেন না। আমার জন্যও আল্লাহ্‌র কাছে হেদায়েত, কল্যাণ এবং সাফল্যের দুয়া করবেন।

undefinedBook Cover

undefinedBook Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

undefinedBook Coverdownload pdf book

undefinedBook Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

undefinedBook Coverdownload pdf book
Book Cover

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

undefinedBook Coverdownload pdf book
undefinedBook Cover

undefinedBook Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

undefinedBook Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

undefinedBook Coverdownload pdf book

undefinedBook Coverdownload pdf book
Book Cover

undefinedBook Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book



Book Cover

undefinedBook Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book
Book Cover

undefinedBook Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book
Book Cover

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

Book Coverdownload pdf book

undefinedBook Coverdownload pdf book
মন্তব্য করতে ভূলবেন না প্লিজ। আল্লাহ্‌ আপনাদের এর পরিপূরণ প্রতিদান দান করুক। আমীন।
11:26 AM Posted by Just for you 0