TOP NEWS

Showing posts with label টেকি খবর. Show all posts

Thursday, May 9, 2013

সার্ভার কি? বিভিন্ন প্রকার সার্ভারের বর্ননা



সার্ভার কি?

সার্ভার বিভিন্ন প্রকারের হয় যেমন ওয়েব সার্ভার , এন.এন.পি.টি সার্ভার ,
ডাটাবেজ় সার্ভার , এফ.টি.পি সার্ভার ইত্যাদি । ওয়েব সার্ভার হল এমন এক
প্রকারের সার্ভার যা html বা css বা php ইত্যাদি হাইপার টেক্সট সাথে
সংযুক্ত ফাইল গুলোকে ক্লাইন্ট হোস্টে প্রেরন করে। মুল কথা হল কোন ওয়েব সাইট
কে যেখানে হোস্ট করা হয় তাকে ওয়েব সার্ভার বলে । বর্তমানে অনেক প্রকারের
ওয়েব সার্ভার দেখা যায় , যেমন মাইক্রোসফট এর আইআইএস বা IIS সার্ভার বা
লিনাক্স এর Apache . এবং সকল প্রকার ওয়েব সার্ভার এ http protocool
ব্যবহার করা হয় ।


আর এক প্রকারের সার্ভার আছে তার নাম এন.এন.পি.টি সার্ভার , এর পূর্ন নাম
হল Networks news transfer protocool বা NNTP সার্ভার । এই সার্ভার এর
মাধ্যমে আপনি ইন্টানেট এর খবর পড়তে এবং কোন খবর প্রকাশ করতে পারবেন ।



ডাটাবেজ় সার্ভার সার্ভার হল এমন এক প্রকারের সার্ভার যার মাধ্যমে আপনি
অনলাইনে বিভিন্ন তর্থ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষনের জন্য এই সার্ভার ব্যবহার করা
হয় । এ ছারা এটা ওয়েব বিষয় আর অনেক সেবা প্রদান করে । বিভিন্ন প্রকারের
ডাটাবেজ় সার্ভার আছে যেমন MY SQL , MS SQL, ORACLE ,IBM ইত্যাদি ।



আর এক প্রকারের সার্ভার আছে যার নাম এফ.টি.পি সার্ভার , এর পূর্ন নাম হল
File transfer protocool বা FTP । নাম দেখে বুঝতে পারছেন এটা ফাইল আদান
বা প্রদানের কোন সার্ভার । এই সার্ভার এর কাজ হল ফাইল আদান প্রদান করা
।এফ.টি.পি সার্ভা (File transfer protocool বা FTP) ব্যবহার করে আপনি
একাধিক ওয়েব হোষ্ট বা হোস্ট কম্পিউটার এ ফাইল শেয়ার করতে পারবেন ।
4:07 PM Posted by Just for you 0

Wednesday, May 8, 2013

ইন্টারনেট: এক বিদ্যুত খেকো দানব


২০০৬ সালের শুরুর দিকে ফেসবুক এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল প্রায় ১০ মিলিয়ন। তখন ৪০ বাই ৬০ ফুট এর একটা ভাড়া করা ঘরে কয়েক সারি কম্পিউটারে জমা থাকতো মেম্বারদের তথ্য। আজকের দিনে সেই ফেসবুক তার এক বিলিয়ন এর উপর মেম্বারদের তথ্য জমা রাখতে তাদের ব্যবহার করতে হচ্ছে হাজার হাজার স্কয়ার ফুটে সারি সারি ভাবে সাজানো সার্ভার সমূহ। আর সেগুলো কে সচল রাখতে ব্যয় হচ্ছে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কুলিং সিষ্টেম।  শুধু ফেসবুক নয়, এটিএম থেকে টাকা তোলা,অনলাইন পত্রিকা পড়া, ইমেইল অ্যাটাচমেন্ট করা – প্রতি ক্ষেত্রে বিশাল পরিমাণ ডাটা প্রবাহিত হচ্ছে প্রতিটা ক্লিক এ।


নিউ ইয়র্ক টাইমস এর বছরব্যাপি নিরীক্ষায় দেখা গেছে, তথ্য প্রযুক্তির দুনিয়ার বুনিয়াদ এই সব ডাটা সেন্টার গুলি খুব সামান্য ই দক্ষভাবে বিদ্যুত্‍ ব্যবহারে ব্যর্থ এবং পরিবেশ অবান্ধব। সাধারণত সব অনলাইন কোম্পানী ই তাদের ডেটা সেন্টার সমূহ সর্বক্ষণ চালু রাখেন, তাতে সেটার চাহিদা থাকুক বা নাই থাকুক। সেই স্বেচ্ছাচারিতার কারণে ডাটা সেন্টারে বিদ্যুতের অপচয়ের পরিমাণ কোন কোনও ক্ষেত্রে ৯০% ছাড়িয়ে যায়। নূন্যতম পাওয়ার ফেলিওর এড়ানোর জন্য নির্ভর করতে হয় বিশালাকার জেনারেটর এর উপর- যেগুলো কিনা বেশীরভাগ ক্ষেত্রে ডিজেল অথবা পেট্রোল চালিত। সিলিকন ভ্যালী’র রাজ্য সরকারের সবথেকে উচ্চ মাত্রার দূষণকারীর তালিকায় রয়েছে সব ডাটা সেন্টার গুলো ।

টাইমস’ এর ওই সমীক্ষায় আরো জানা যায়- বিশ্বব্যাপী সব ডিজিটাল ওয়ার হাউজ খরচ করে ৩০ বিলিয়ন ওয়াটস ইলেক্ট্রিসিটি- ৩০ টি নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্ট থেকে পাওয়া সম্ভব। এর মধ্যে আমেরিকা তে খরচ হয় এক চতুর্থাংশ থেকে এক তৃতীয়াংশ। কয়েকশ ডাটা সেন্টারএর ডিজাইনার পিটার গ্রস বলেন: “ সাধারণ মানুষের পক্ষে কিছু সংখা দেখে আইসিটি ইন্ডাসট্রি’র বিশালতা বোঝা অসম্ভব, একটা ডাটা সেন্টারের বিদ্যুত্‍ চাহিদা কোনও মাঝারী মাপের শহরের চাহিদার থেকে বেশি”। আশ্চর্যজনক হলেও সত্যি, ঐসব ডাটা সেন্টার সাধারণ সময়ে তাদের ক্ষমতার 6 থেকে 12 শতাংশ কম্পিউটিং পাওয়ার ব্যবহার করে, বাকিটা রাখা হয়েছে ভবিষ্যত চাহিদা আর যে কোন দুর্যোগ মোকাবেলার জন্য। এই চরম সত্য অনেকটা কল্প কাহিনীর মত মনে হবে বাস্তব জীবনের ইন্টারনেট এ – যেখানে সবাই বসবাস করে “virtual” জগতে এবং সব ঘটনা ঘটে “ক্লাউড” রাজ্যে।

এই অকার্যকর ভাবে বিদ্যুত্‍ অপচয় এর পেছনে আমরা- ভোক্তারা ও কিন্তু কম দায়ী নই! আমরা চাই ক্লিক করার নিমেষেই যেন হাজির হয় আর সেটার চাহিদা মেটাতে কোম্পানীগুলো বাধ্য হয়। আমাদের চাওয়া যে নেহায়েত অমূলক- তা বলছিনা! যে হারে বাড়ছে প্রসেসর আর হার্ড ডিস্ক এর ক্ষমতা সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ডেটা স্পীড। তাহলে উপায়?

উপায় একটা ই পরিবেশ বান্ধব ও বিদ্যুত্‍ সাশ্রয়ী ডেটা সেন্টার। সেটা করা যেতে পারে বিভিন্ন উপায়ে- হতে পারে বিকল্প জ্বালানি চালিত জেনারেটর, কম তাপমাত্রা নির্গমন করে এমন যন্ত্রাংশ। ডেটা সেন্টারের তাপমাত্রা মূলত বেড়ে যায় প্রসেসর গুলোর কারণে আর হাজার হাজার হার্ডডিস্ক এ ঘূর্ণমান মোটরের ফলে। আর এগুলোকে কর্মক্ষম রাখতে প্রয়োজন পড়ে বিশালাকার কুলিং সিষ্টেম। সম্ভাবনার কথা হল- এখন প্রসেসর নির্মাতারা মনোযোগী হচ্ছেন বিদ্যুত্‍ সাশ্রয়ী চিপ নির্মাণে। কিন্তু পরিবেশ বান্ধব ও বিদ্যুত্‍ সাশ্রয়ী মেমোরি খুব একটা নজরে পড়ে না । খুব সীমিত পরিসরে গবেষণা চলছে অর্গানিক স্টোরেজ নিয়ে। কিছুদিন আগে RUET এর এক সেমিনারে আমি বলেছিলাম ডিএনএ নির্ভর ডেটা স্টোরেজ ই হতে পারে এইসব ডেটা সেন্টারএর ভবিষ্যত তথ্যের আধার।

শুনতে আশ্চর্য হলেও সত্যি; এক গ্রাম ডিএনএ তে জমা রাখা যেতে পারে ৭০০ টেরাবাইট্স ডেটা! বেশকিছু বাড়তি সুবিধা পাওয়া যাবে যদি আমরা সত্যিই একে কাজে লাগাতে পারি:

প্রথমত: অসাধারণ ঘনত্ব

দ্বিতীয়ত: ঘনমিক সাইজ

তৃতীয়ত: নির্ভরযোগ্য

অর্গনিক হবার কারণে এতে তথ্য জমা রাখা হয় জৈব-রাসায়নিক উপায়ে- ইলেক্ট্রনিক ডেটা’র ক্ষুদ্রতম একক যেমন “বিট”, অর্গনিক ডেটা’র হল “বেইজ”। ০ আর ১ কে এখানে উপস্থাপন করতে হয় ৪ টা বেইজ দিয়ে:

Adenine (A) –> 0

Guanine (G) – > 1                                  

Cytosine (C) –> 0

 Thymine (T) — > 1
হয়ত একদিন আমরা আমাদের শরীরের মধ্যে করে ই মুভি নিয়ে ঘুরবো, কে জানে!!

মূল লেখক  ঃ খান রিয়াজ
4:01 PM Posted by Just for you 0

Sunday, April 14, 2013

বিশ্বের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কাছে পড়ুন কোন রকম ফী ছাড়াই !!


আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু,
আশাকরি আল্লাহ্‌ তায়ালার অশেষ কৃপায় সুস্থ আছে। আমি আজ আপনাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেব  এমন একটা  সাইট এর যেখান  থেকে আপনারা কোন রকম ফী ছাড়াই মানসম্মত ক্লাস করতে  পারবেন .যেখানে বিভিন্ন নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা  ভিডিও লেকচার দিয়ে থাকেন ।সাইটটার নাম হল coursera  ।এখানকার course গুলো  খুবই মান সম্মত  এবং এখানে প্রোগ্রামিং থেকে শুরু  করে  প্রায় সব বিসয়ের class আছে । মজার ব্যাপার হল -এখানকার ছাত্র হতে কোন টাকা লাগেনা ।শুধু  বিভিন্ন  course এ sing up  করলেই হয়। অনেক ক্ষেত্রে তারা certificate ও  দেয় !
নিচের  ছবিটিতে  home page দেখানো হল :
তাহলে চলুন   ঘুরে  আসি সাইটটি থেকে



11:46 AM Posted by Just for you 0

Saturday, April 13, 2013

গুগল চশমার আবিষ্কারক লিউনার্দো দা ভিঞ্চি?


গুগলের আবিস্কৃত গুগল চশমার আবিষ্কারক ভিঞ্চি কিনা সেটা নিয়ে অনেক গবেষণা চলছে।
১৫ শতকের রেনেসাঁর লিউনার্দো দা ভিঞ্চি, যাকে শত শত আধুনিক ডিভাইস উদ্ভাবনের কৃতিত্ব দিতে হয়। বন্দুক থেকে হেলিকপ্টার সব কিছুই তাঁর নকশা অনুযায়ী করা।
ডক্টর বার্ট ওয়াইল্ড বলেন তাঁর রেখে যাওয়া ছক  এবং নোটের মধ্যে গবেষকদের জন্য গুপ্তধন লুকিয়ে রয়েছে । ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক বলেন- গুগল গ্লাসের মত অনেক কিছুর  মূল নকশা  তৈরি করতে লিউনার্দো দা ভিঞ্চির আবিষ্কারের ভূমিকার রয়েছে।

“অঙ্কনটি অপূর্ণাঙ্গ, কিন্তু টেক্সট এবং স্বারকলিপি সন্দেহাতীত,” একটি ফোন সাক্ষাত্কারে বলেন ডক্টর ওয়াইল্ড।

ভিঞ্চির আঁকা ছবিতে (নিচে দেখুন) একজন মানুষের মাথা আঁকা, এবং তার চারপাশে তুলনামূলকভাবে পাতলা এবং কানের পিছনে থেকে শুরু হয়ে পুরু মুখের চারপাশ ঘুরে অন্য কানকে আবৃত করেছে। নকশা অনুযায়ী এটি নাকের দুই হাড়ের অংশকে ভিত্তি করে অবস্থান করে আছে এমন। আর চোখের একপাশে বক্সের মত যেটা দেখতে চশমার মত দেখায়।

এই লেন্সের আর ও একটি ছবি আঁকেন ভিঞ্চি। তবে সেটি বুঝা কঠিন যা অন্য বিষয় বলে মনে হয়। -এভাবে ব্যক্ত করেন ওয়াইল্ড।

ভিঞ্চির আঁকা নকশা-



২৯ বছর বয়সী নিউক্লিয়ার পদার্থবিদ দা ভিঞ্চি ছোট ছোট লোম কোপ নিয়ে কাজ করার জন্য লেন্স আবিষ্কার করেছিলেন, গুগল চশমার ধারণা তাঁর ছিলনা।
কিন্তু একবিংশ শতাব্দীতে এসে দেখা গেল গুগলের তৈরি গুগল চশমা তাঁর নকশার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ!

নিচের ছবিতে দেখুন গুগল গ্লাস-



নিচে সম্পুর্ন চিত্র দেখুন-



এই বিষয়ে গুগল অবশ্য কোন মন্তব্য করেননি! তবে যায় হোক না এটার মাষ্টার প্ল্যান এর কৃতিত্ব দা ভিঞ্চিকেই দিতে হবে। কারন যখন নকশাটা করেন দা ভিঞ্চি তখন গুগলের কো-ফাউন্ডার এবং গুগল চশমার প্রস্তাবক প্রধান সার্জে ব্রিনের ও জন্ম হয়নি।
12:15 PM Posted by Just for you 0

Monday, August 13, 2012

এটা কি মশা নাকি অন্য কিছু???



ছবিটি ভালভাবে দেখুন, কি, অন্যরকম মনে হচ্ছে? মশার সাথে মিল আছে তবুও একটু অন্যরকম তাইনা?
হ্যাঁ সত্যিই এটা মশার আকাড়ে তৈরী গোয়েন্দা মশা। এই মশা US gov এর অথায়নে তৈরী হচ্ছে। এটা দুর হতে নিয়ন্ত্রন সম্ভব এবং এর সাথে ক্যমেরা ও মাইক্রফোন সংযুক্ত আছে।

এটা আপনার শরীরে অনায়াসে বসতে পারে (যেমন মশা বসে)। বসে শরীর হতে DNA sample সংগ্রহ বা RFID (Radio Frequency Identification) ট্রাকিং ন্যনো প্রযুক্তি ছেড়ে দিতে পারে আপনার উপর গোয়েন্দাগির করার জন্য। এটা সাধারন মশার মত জানালা দিয়ে বা আপনার পরিহিত কাপড়ের মাধ্যমেও আসতে পারে আপনার ঘাড় পর্যন্ত।

কি চমকে গেলেন? দেখুন মশা ভেবে কয়টা স্পাই মশা এপযন্ত মেরেছেন হা হা হা।

আজ এ পযন্তই নতুন কিছু পেলে লিখব এই আশায় শেষ করছি।
9:46 PM Posted by Just for you 2

Thursday, March 1, 2012

Search Engine!!! আপনি কী জানেন???


Google, Yahoo, MSN, Ask এই চারটি সার্চ ইঞ্জিনের বাইরে আরও অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন ব্যাবহারকারীর সংখ্যা অত্যন্ত কম। এমনকি এগুলা ছাড়াও যে আরও সার্চ ইঞ্জিন আছে এবং সেগুলাও যে আমাদের কাজে লাগতে পারে সে কথাও অনেকে বিশ্বাস করতে চায় না। অধিকাংশ ইন্টারনেট ব্যাবহারকারীর ধারনা হল Google এ খুজলে সব জিনিস একবারেই পাওয়া যাবে। Google এ যা পাওয়া যাবে না তা কোথাও পাওয়া যাবে না ।
কিন্তু Google ছাড়াও আরও অনেক সার্চ ইঞ্জিন আছে যেগুলা নির্দিষ্ট বিষয়ের ভিত্তিতে খুজতে সাহায্য করে। একমনই কিছু সার্চ ইঞ্জিনের কথা দেয়া হল।


ভিডিও সার্চ:
http://www.blinkx.com/
ভিডিও ফাইল খোজার সবচাইতে ভালো ইঞ্জিন গুলার মধ্যে এই Blinkx অন্যতম। ভিডিও ফাইল ছাড়াও বিভিন্ন অডিও ফাইল বা পডকাস্ট গুলা নির্দিষ্ট শব্দ(keyword) অনুযায়ী খুজতে পারবেন।এখানকার সবচাইতে মজার সুবিধাটি হল, ভিডিও ক্লিপটির বিষয়বস্তুর কোন নির্দিষ্ট অংশ লিখেও ঐ ভিডিওটি সার্চ করা যায়। যেমন Arnold Schwarzenegger এর টারমিনেটর সিনামার ক্লিপ খুজতে চাইলে আপনি যদি সিনামাটির সেই বিখ্যাত উক্তি I’ll be back লিখে সার্চ করেন তবুও আপনি ঐ সিনামার ক্লিপ গুলা খুজে পাবেন।


অডিও সার্চ: 

http://www.findsounds.com/
কাজ করতে গেলে প্রায়ই আমাদের বিভিন্ন ধরনের শব্দ বা বিভিন্ন বাদ্য যন্ত্রের তৈরী সুর ইত্যাদি দরকার হয়। সে ক্ষেত্রে এই ওয়োব সাইটটি আপনাদের খুব কাজে লাগবে। এখানকার অডিও ফাইলের ডাটাবেজ ও অনেক বড় ফলে খুব সহজেই আপনি আপনার কাঙ্খিত অডিও ফাইলটি খুজে পাবেন।
এখানকার একটি বিশেষ সুবিধা হল এখানে নির্দিষ্ট ফাইল ফরম্যাট, ফাইলের সর্বোচ্চ আকার, আউটপুট চ্যানেল ইত্যাদি বিষয় গুলা ও সার্চের সময় নির্দিষ্ট করে দেয়া যাবে।


মেটা সার্চ :
http://clusty.com/
মেটা সার্চ ইঞ্জিন গুলা হল এমন একটি সার্চ ইঞ্জিন যেখানে কিছু লিখে সার্চ করলে অনেকগুলা সার্চ ইঞ্জিনের ফলাফল একসাথে দেখা যায়। Google, Yahoo, MSN এ আলাদা ভাবে খোজার চাইতে এধরনের ইঞ্জিন ব্যাবহার করা ভাল ।
সার্চ করার পর ফলাফল গুলা দুই ভাগে দেখানো হয়। প্রধান অংশে সার্চের ফলাফল গুলা দেখায় এবং বাম পাশে সার্চ করা বিষটির সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য সার্চ করার অপশন দেখা যাবে। সোর্স ট্যাবএ কোন কোন সার্চ ইঞ্জিন থেকে ফলাফল দেখানো হচ্ছে এবং ওয়েব সাইটগুলারএক্সটেনশন কি কি তা দেখা যাবে। যেমন linux লিখে সার্চ করা হলে cluster ট্যাবএ Operating System, Open source, GNU ইত্যাদি অপশন গুলা দেখা যাবে।


কোড সার্চ:
http://www.jexamples.com/
http://www.koders.com/
কম্পিউটার প্রোগ্রামারদের প্রতিদিনই প্রায় নতুন নতুন প্রোগ্রাম তৈরী করতে হয়। প্রোগ্রামের উদাহারণ, স্যাম্পল কোড, ইউজার গাইড, প্রজেক্ট আউটলাইন , প্রজেক্টের কোড এর মত জিনিস গুলা প্রোগ্রামারদের কাজকে আরও সহজ করে দেয়। Jexamples সার্চ ইঞ্জিনে java সংক্রান্ত এবং koders সার্চ ইঞ্জিনে সকল প্রোগ্রামিং ভাষার বিষয় গুলা পাওয়া যাবে।
প্রশ্নের উত্তর অনুসন্ধান
http://www.chacha.com/
কোন প্রশ্ন খুজতে হলে আমরা search বা ask ব্যাবহার করি। কিন্তু এই সার্চ ইঞ্জিনটির অন্য ইঞ্জিনগুলা থেকে আলাদা এই জন্য যে শুধু ওয়েব সাইট থেকেই নয় মোবাইল ফোন থেকে টেক্সট ম্যাসেজ এর মাধ্যমেও এই ইঞ্জিন ব্যাবহার করে সার্চ করা যাবে এবং সার্চের ফলাফলও টেক্সট ম্যাসেজের মাধ্যমে আপনার মোবাইলে আসবে।
[বাংলাদেশে মনে হয় হয় না]


শব্দের অর্থ বা সংজ্ঞা খোজা
http://www.metaglossary.com/
শব্দের অর্থ বা সংজ্ঞা খুজতে এই সার্চ ইঞ্জিনটি ব্যাবহার করা যেতে পারে।


সব রকম সার্চ এককসাথে
http://www.soople.com/
সব ধরনের সার্চ ইঞ্জিন এক সাথে পেতে চাইলে এটি ব্যাবহার করতে পারেন । একই পৃষ্ঠায় এক সাথে ২০ টি আলাদ আলাদা সার্চ ইঞ্জিন পাওয়া যাবে।


http://www.boxxet.com/
অন্যান্য সব ওয়েবসাইট থেকে আলাদা এই সার্চ ইঞ্জিনটি, কারন সাধারন ভাবে সার্চ ইঞ্জিন বলতে বুঝি  ওয়বপেজের একটি খালি জায়গা যেখানে কাঙ্খিত শব্দটি লিখে সার্চ করতে হয় । কিন্তু এখানে ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুব সহজেই খুজে বের করা অপশন পাওয়া যাবে।


টরেন্ট ফাইল খোজা
http://isohunt.com/
ফাইল ডাউনলোডের সবচাইতে জনপ্রিয় পদ্ধতি গুলার গকটি হল টরেন্ট ডাউনলোড।টরেন্ট ফাইলগুলা খুজতে এই সার্চ ইঞ্জিনটি ব্যাবহার করতে পারেন। এদের ডাটাবেস-এ ফাইলের সংখ্যা ২৪.৯২ মিলিয়ন।
http://www.msdewey.com/
এই সার্চ ইঞ্জিনটি দেখেন। অন্যরকম।
5:30 AM Posted by Just for you 0

Tuesday, January 17, 2012

মেডিকেল জগতের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ কিছু অবিশ্বাস্য কীর্তি!!!

গত বিশ-তিরিশ বছরে বিজ্ঞানের কোন শাখায় মানুষ সবচেয়ে সফল হয়েছে? কেউ বলে মেডিকেল, কেউ বলে কম্পিউটার, কেউ বলে ইলেকট্রনিক্স। কিন্তু এক মেডিকেল জগতের অবিশ্বাস্য কিছু কীর্তি মনে হয় সব ছাপিয়ে এ পর্যন্ত মানুষের সেরা কীর্তি হিসেবে স্থান দখল করে নিয়েছে। 'রাখে খোদা, মারে কে’ প্রবাদের অবদানে হোক, আর মানুষের আপ্রাণ চেষ্টার ফলে হোক, এই ঘটনাগুলো থেকেই স্পষ্ট বোঝা যায়, চিকিৎসাবিজ্ঞান আজকে কতোটা মহীরুহ অবস্থানে পৌঁছেছে।




১. ৩৭ বছর বয়স্ক আলসিডেজ মরেনোর ভাগ্যটা অসম্ভব ভাল বললেও কম বলা হয়। নিউ ইয়র্কের ৪৭ তলা স্কাইস্ক্র্যাপার থেকে মাটিতে পড়েও তিনি বহাল তবিয়তে বেঁচে আছেন! তিনি আর তাঁর ভাই একই সাথে ভবনটির ছাদ থেকে কাজ করার সময় মাটিতে পড়ে যান, তাঁর ভাই সাথে সাথে মারা যায়। কিন্তু টানা তিন সপ্তাহ কোমায় থাকার পর তিনি ধীরে ধীরে জ্ঞান ফিরে পান, এবং তিন বছরের মধ্যে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে হাঁটাচলা শুরু করেন। যে ডাক্তার তাঁর চিকিৎসা করেন, তাঁকে জন হপকিন্স ভার্সিটি থেকে বিশেষ পুরষ্কার দেয়া হয়।




২. ১৭ বছর বয়স্ক টিনেজ মডেল ক্যাটরিনা বার্গেজ তার বিএমডব্লিউ এম৫ গাড়ি নিয়ে প্রায় দেড়শো কিলোমিটার গতিতে একসিডেন্ট করার পরও এখনো মডেলিং করে যাচ্ছে, যদিও একসিডেন্টে তার মেরুদণ্ড বাঁকা হয়ে গিয়েছিল, দুটো ফুসফুসই ফুটো হয়ে গিয়েছিল, পাঁজরের বেশ কয়েকটি হাড় সম্পূর্ণ্ ভেঙে গিয়েছিল, পেলভিস এবং বাঁ পায়ের হাড়ও ভেঙে গিয়েছিল।সার্জনরা তার কোমর থেকে বাঁ পা পর্যন্ত একটা লম্বা রড চারটি টাইটানিয়াম পিন দিয়ে জুড়ে দেন, মেরুদণ্ডকে সাপোর্ট দেয়ার জন্যে ছয়টা রড পিঠে অপারেশন করে বসানো হয়, ঘাড়ে অপারেশন করে টাইটানিয়ামের স্ক্রু দিয়ে তার ভাঙা ঘাড় জুড়ে দেয়া হয়। এবং অতি আশ্চর্যজনকভাবে, মাত্র পাঁচ মাসের মাথায়ই সে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে আবার তার এজেন্সীতে মডেলিং শুরু করে!


৩. ১৪ বছর বয়স্ক ডি’জানা সিমন্স কোন হৃৎপিন্ড ছাড়াই প্রায় চার মাস বেঁচে ছিল! তার অতিরিক্ত বড় হৃৎপিণ্ড ট্রান্সপ্লান্ট করে নতুন একটা হৃৎপিণ্ড বসানো হয়, কিন্তু সেটা ঠিকমতো কাজ না করায় তার শরীরের রক্ত চলাচল প্রায় থেমে যায়। তখন ডাক্তাররা তড়িঘড়ি করে দুটি আর্টিফিসিয়াল পাম্পার বসান, যেটা প্রায় চারমাস তার শরীরে রক্ত সরবরাহ করে, এবং এ সময়ের মধ্যে সিমন্সের শরীরে কোন হৃৎপিণ্ড ছিল না! পরে ডাক্তাররা তার শরীরের উপযোগী করে হার্ট ট্রান্সপ্ল্যান্ট করেন।


৪. মার্টিন জোন্স নামক ৪৭ বছর বয়স্ক এক শ্রমিকের মুখের ওপর অ্যালুমিনিয়াম বিস্ফোরণে তিনি তাঁর দুটো চোখই হারান, বাম চোখ সম্পূর্ণ, এবং ডান চোখের লেন্স ঝলসে যায়। তার মুখের ৩৭ ভাগ অংশ পুড়ে যায়। নটিংহাম মেডিকেলের ডাক্তাররা ডোনারের চোখের সাহায্যেও তাঁর ডান চোখের দৃষ্টি ফেরাতে ব্যর্থ হন। এরপর ব্রাইটনের সাসেক্স আই হসপিটালের ডাক্তাররা তাঁর একটা দাঁত খুলে সেটাকে রিশেপ করে কেমিক্যাল মিশিয়ে একধরনের ছাঁচ তৈরি করেন, যেটা বিশেষ ধরনের লেন্স হিসেবে কাজ করে। এর সাহায্যে তিনি আবার দৃষ্টিশক্তি ফিরে পান।


৫. পেং শাওলিনকে একটি লরি চাপা দিয়ে রীতিমতো অর্ধেক করে ফেলে প্রায় দশ বছর আগে। তার শরীরের কোমরের নিচ থেকে বাকি অংশ সম্পূর্ণ থেঁতলে যায়। কিন্তু ২০ জন বিশ্বসেরা সার্জনের আপ্রাণ চেষ্টায় পেং এখনো বেঁচে আছে, এবং সে হাঁটাচলাও করতে পারে! চায়না রিহ্যাবিলিশেন সেন্টারের ডাক্তাররা তার জন্যে একটা ডিমের মতো পাত্র তৈরী করেন, যেখানে তার শরীর বসানো হয় এবং আর্টিফিসিয়াল পা যোগ করা হয়।


৬. ২২ বছর বয়স্ক সুপ্রতীম দত্তের রোড একসিডেন্টে তার বুকের ভেতর প্রায় ৫ ফুট লম্বা লোহার রড ঢুকে যায়। সিঙ্গাপুরের সার্জনদের চেষ্টায় সেই রড সফলভাবে তার বুক থেকে বের করে নেয়া হয়, এবং মাত্র দুই সপ্তাহের মাথায়ই সে আবার হাঁটাচলার উপযোগী হয়ে ওঠে।


৭. মাত্র ১৭ মাস বয়সেই নিকোলাস হোল্ডম্যান চিরজীবনের মতো তার দৃষ্টিশক্তি হারাতে বসেছিল।তার দুই ভাইয়ের সাথে খেলার সময় নিকোলাস খাট থেকে উপুড় হয়ে পড়ে যায়, এবং মেঝেতে থাকা চাবির গোছা তার চোখ দিয়ে ঢুকে যায়। সাথে সাথে তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়, এবং ডাক্তাররা অবাক বিস্ময়ে লক্ষ করেন চাবিটি নিকোলাসের আইবলের উপর দিয়ে গিয়ে মস্তিষ্কে গেঁথে গেছে! এরপর সফল অপারশনের মাধ্যমে নিখুঁতভাবে তার চোখ থেকে চাবিটি বের করে নেয়া হয়, এবং মাত্র ছয়দিনের মাথায়ই নিকোলাস সুস্থ হয়ে ওঠে।


৮. পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি বয়সে মা হবার অভিজ্ঞতা রজদেবীর। স্বামী বলরামের শুক্রাণুজনিত সমস্যার কারণে ৫০ বছরের সংসারে তাদের কোন সংসার হয়নি। অবশেষে ৭০ বছর বয়সে virtro fertilization এবং intra cycloplasmic sperm নামক দুটো প্রযুক্তি ব্যবহার করে তিনি মা হতে সক্ষম হন, এবং বলরামের বয়স তখন প্রায় ৮২! বিভিন্ন রোগাক্রান্ত বৃদ্ধ বলরাম মৃত্যুর আগে শেষ ইচ্ছা হিসেবেই সন্তান চেয়েছিলেন, এবং ডাক্তার ও বিজ্ঞানীদের সফল প্রচেষ্টায় তাঁর ইচ্ছা পূরণ হয়েছে!


৯. ৪১ বছর বয়স্ক মিশেল হিল আততায়ীর হাতে ছুরিবিদ্ধ হন ১৯৯৮ সালে। ৮ ইঞ্চি লম্বা ছুরি তাঁর খুলি ভেদ করে মস্তিষ্কে প্রবেশ করে। সেই অবস্থাতেই তিনি হাসপাতালে যান, এবং আশ্চর্যজনকভাবে, সফল অস্ত্রপচারের মাধ্যমে ডাক্তাররা সেই ছুরি বের করে নিতে সক্ষম হন। তবে তিনি অনেকটাই স্মৃতিভ্রষ্ট হয়ে পড়েন, এবং কখনোই আর সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠেননি।


১০. ৪৭ বছর বয়স্ক কনি কাল্পকে তাঁর স্বামী পিস্তলে বাঁট দিয়ে আঘাত করায় তাঁর নাক এবং মুখ সম্পূর্ণ থেঁতলে যায়। তাঁর স্বামীর সাত বছরের জেল হয়। নাক, মুখ ও চোয়ালের সব হাড় ভাঙার পাশাপাশি মিসেস কাল্পের ঘ্রাণশক্তি ও মুখ নাড়ানোর ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। ৩০ বার সফল অপারেশনের মাধ্যমে ডাক্তাররা তাঁর পাজরের হাড় থেকে নিয়ে গালের হাড়, এবং পায়ের হাড় থেকে কিছু অংশ নিয়ে চোয়ালের হাড় প্রতিস্থাপন করেন। তারপরও তাঁর পক্ষে নিজে থেকে শ্বাসগ্রহণ কিংবা খাদ্যগ্রহণ সম্ভব হচ্ছিল না। অবশেষে ডক্টর মারিয়া সিমানাও এর নেতৃত্বে ওই হাসপাতালে সদ্য মৃত একজন মহিলার মাংসপেশী, নার্ভ, রক্তনালী ও কিছু হাড় নিয়ে ২২ ঘন্টার অস্ত্রপচারের পর মিসেস কাল্পের মুখের সব অঙ্গ প্রতিস্থাপন করা সম্ভব হয়।


১১. কার একসিডেন্টে জর্ডান টেলরের মাথা ধড় থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন হয়ে যায়, কোন হাড় ছাড়া শুধু মাংপেশী ও চামড়ার সাহায্যে মাথা শরীরের সাথে লেগে থাকে। জর্ডানের বাঁচার সম্ভাবনা ১% ঘোষণা দিয়েই ডাক্তাররা অপারেশন শুরু করেছিলেন, এবং ১৮ ঘণ্টার টানা সফল অপারেশনের পর জর্ডান আবারও সুস্থ হয়ে ওঠে। তার মায়ের অনুরোধে সেই শহরের ২০টিরও বেশি চার্চে তার জন্যে প্রার্থনা করা হয় অপারেশনের সময়।


১২.যদিও আধুনিক মেডিকেলের শ্রেণীতে ১৮৪৮ সালে ঘটে যাওয়া ফিনেস গেগ-এর ঘটনা পড়েনা, তবুও নিঃসন্দেহে একে মিরাকলের জায়গায় স্থান দেয়া যায়, বিশেষ করে তখনকার প্রেক্ষাপটে। নিউমারোলজির ছাত্র-ছাত্রীদের আজও বিভিন্ন ক্ষেত্রে তার উদাহরণ দেয়া হয়। রেলওয়েতে কাজ করার সময় ৩ ফুট ৮ ইঞ্চি লম্বা একটা লোহার শাবল গেগের চোয়াল দিয়ে ঢুকে যায়, এবং মাথার উপর দিয়ে বের হয়। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, ডাক্তাররা সেই শাবলটি বের করতে সক্ষম হন, এবং গেগ আরো ১১ বছর বেঁচে থাকে, যদিও সে কখনোই সম্পূর্ণ স্বাভাবিক মানুষ হতে পারেনি।


১৩. আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের অন্যতম সেরা কীর্তি ভারতের প্রত্যন্ত গ্রামে জন্মগ্রহণ করা লক্ষীর সফল অস্ত্রপচার। চার হাত এবং চার পা নিয়ে জন্মগ্রহণ করা লক্ষীকে নামকরণ করা হয় চার হাত বিশিষ্ট দেবী লক্ষীর নামেই, এবং সব মানুষজন তাকে দেবী লক্ষীরই রূপ ভেবে পূজা করতে থাকে। কিন্তু ডাক্তাররা আবিষ্কার করেন, লক্ষী মূলত একটি জমজ শিশু, যাদের একজনের সম্পূর্ণ রূপান্তর হলেও অন্যজনের হয়নি, এবং সেই অপরজন লক্ষীর শরীরের সাথে fused অবস্থায় রয়েছে। ২৭ ঘন্টার একটানা অপারেশনের পর ডাক্তাররা লক্ষীর শরীর থেকে অতিরিক্ত কিডনি, লিভার, স্পাইনাল কর্ড এবং জননাঙ্গ আলাদা করতে সক্ষম হন। তার অবশিষ্ট নিজস্ব পাকস্থলী, কিডনী, জননাঙ্গ ডাক্তারদের আপ্রাণ চেষ্টায় নার্ভাস সিস্টেম এবং রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়ার সাথে কৃত্রিমভাবে যুক্ত করা সম্ভব হয়। এবং আশ্চর্যজনকভাবে, অপারেশনের মাত্র তিনমাস পরই লক্ষী সুস্থ হয়ে ওঠে, এমনকি ওয়াকারের সাহায্যে হাঁটাচলাও করতে পারে।


লেখক : অনিমেষ হৃদয়
1:19 PM Posted by Just for you 0

Thursday, November 24, 2011

Create a bar code to own name


উপরের ছবিটি হয়তো আমাদের কাছে তথা মানুষের কাছে তেমন কোনো অর্থ সৃষ্টি করবেনা। তবে কোনো বারকোড স্ক্যানিং মেশিনে এটি প্রদর্শিত হলে তাৎক্ষনিক ভাবে যে ফলাফলটি পাওয়া যাবে তা হচ্ছে- Google

হ্যা, কয়েকদিন আগে গুগল বারকোড উদ্ভাবনের দিনটি এভাবেই পালন করেছিল। গুগলের আসল লোগোর পরিবর্তে তাদের বারকোড প্রদর্শিত হয়েছিল। এখন অনেকেই হয়তো ভাবছেন নিজ নামে একটি বারকোড থাকলে মন্দ হয়না। তাহলে আসুন আর দেরি না করে দেখি নেই কিভাবে নিজ নামে বারকোড তৈরি করা যায়।
যেভাবে তৈরি করবেন 2d বারকোড

নিজ নামে বা নিজের কোম্পানী অথবা ওয়েবসাইটের নামে বারকোড তৈরি করতে চলে যান morovia.com এরপর বারকোড ফরমেট হিসেবে Code 28 নির্বাচন করুন এবং “Show human readable text” এর বক্সটি আনচেক করে দিন। এরপর কাঙ্ক্ষিত নাম দিয়ে সাবমিট করলেই পেয়ে যাবেন আপনার বারকোড।

উদাহরন স্বরুপ “Mediafirejustforyou.blogspot.com” এর বারকোড নিম্নরুপ-


 

যেভাবে বারকোড পড়বেন

এখন সহজেই প্রশ্ন আসে কিভবে এই বারকোড পড়া যাবে। বারকোড পড়ার জন্য zxing.org -এ যান। তারপর বারকোডের ইমেজটি আপলোড অথবা ইমেজের ইউ আর এল সাবমিট এর মাধ্যমে সহজেই বারকোড পড়া যাবে। 

link
10:58 AM Posted by Just for you 1

Monday, November 21, 2011

Hack internet Speed with change your MAC Address


আজকে যেটা নিয়ে লিখতে বসেছি তা হল হ্যাকিং। হ্যাকিং শব্দটা শুনলেই কেমন জানি আমাদের চোখ চকচক করে ওঠে! এটাকে অবশ্য হ্যাকিং না বলে ক্র্যাকিং বলাই ভাল! কারণ এখানে আমি যা লিখতে যাচ্ছি তা কোন গবেষণা নয় বরং ISP কে বোকা বানিয়ে অন্যের আইপি ব্যাবহার করে  বেশি ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করা। পোষ্টা প্রথমে দিতে চাইনি কিন্তু অনেকেই এই ট্রিক্সটা জানার জন্য উতালা হয়ে আছেন। আর তাই অবশেষে আমি এটা নিইয়ে লিখতে বসলাম। এ্যাডভান্সড ব্যবহারকারীরা অবশ্য আগে থেকেই এই ব্যপারে হাফেজ! কিন্তু যারা নতুন তাদের জন্যই এই টিউনটি করছি আর বড় ব্যাপার হল আপনি যদি বেশি ব্যান্ডউইথের কানেকশন নিয়েও ঠিক মত ইন্টারনেট ব্যবহার করতে না পেরে থাকেন, তবে এর সাহায্যে (যে সফটওয়্যার গুলো আমি দিব) আপনি আপনার কানেকশন অন্যকেও ব্যবহার করছে কিনা তাও হয়ত জানতে পারবেন।  যাই হোক এবার কাজের কথায় আসি। আপনারা যারা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করেন তারা খুব সহজেই আপনার ISP এর অন্য কোন ব্যবহারকারীর কানেকশন ব্যবহার করে উচ্চগতি লাভ করতে পারেন। তার জন্য আপনার নিচের সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে হবে। এরপর একে এক্সট্রাক্ট করার পর এর ভিতরে ipscan.exe রান করে আপনার হোস্টের IP গুলো দেখে নিন। নিচের ছবির মতো করে অনুসরণ করুন।

১. প্রথমে যা করবেন



২.



৩.



৪.


৫. এবার TMAC ইন্সটল করুন।



৬. TMAC এ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে রান করুন।



৭. এর পর আপনার ম্যাক চেঞ্জ করে নিন এবং ঐ ম্যাকে ব্যবহৃত আইপি যোগ করুন। কোথায় কি করতে হবে তা সংক্ষেপে ছবিতে দেওয়া হল।



৮. কাজ শেষ এবার দেখুন আপনার আই ডি-ই পুরা চেঞ্জ।  

আরও বিস্তারিত পরে কখোনও লিখব যদি প্রয়োজন হয়!!!

আর আপনাদের সুবিধার্থে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার গুলি একই আর্কাইভে দিয়ে দিলাম। এগুলো ফ্রী ওয়্যার তাই সিরিয়াল বা ক্র্যাকের ঝামেলা নেই। ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।

জানিনা কেমন লাগল আপনাদের। সবাই ভাল থাকবেন, এই কামনায় আজ এই পর্যন্তই। ভাল থাকুন সুস্থ্য থাকুন এই কামনায়।আর ভাল লাগলে মন্তব্য করতে ভুলবেননা। আল্লাহ হাফেজ।

9:56 PM Posted by Just for you 0