বিশেষ উপহার-- শাঈখুল হাদীস মুফতি মুহাম্মদ জসীমুদ্দিন রাহমানীর বই...
বিসমিল্লাহির রাহমারি রাহীম
সালাম তাঁদের প্রতি যারা হেদায়েত-প্রাপ্ত,
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি ছাড়া ইবাদতযোগ্য কোন ইলাহ নেই, যিনি সব দেখেন, সব শুনেন, সব কিছুর খবর রাখেন, যিনি ফায়সালাকারী, হিসাবগ্রহনকারী, বিনিময়দাতা এবং শ্রেষ্ঠ বিচারক। যিনি নির্দেশ দিয়েছেন-
‘‘হে ঈমানদারগণ! আল্লাহকে ভয়
কর,
তাঁকে যেমন ভয়
করা উচিত এবং
অবশ্যই মুসলমান না
হয়ে মৃত্যুবরণ করো
না।’’
(আল-ইমরান ৩: ১০২)
‘‘তোমাকে যেমন আদেশ করা হয়েছে (দ্বীনের পথে) অবিচল থাক।’’ (সূরা, হুদ ১১:১১২)
‘‘হে ঈমানদারগন! তোমাদের নিজেদেরকে এবং নিজেদের পরিবারবর্গকে আগুন থেকে রক্ষা কর যার ইন্ধন হবে মানুষ এবং পাথর।’’ (সূরা, তাহরীম ৬৬:৬)
‘‘তোমরা ধাবিত হও সেই পথে (যা নিয়ে যাবে) তোমাদের সৃষ্টিকর্তার ক্ষমা এবং জান্নাতের জন্য যা এতই প্রশ্বস্ত যেমন আসমান এবং যমীনের মত, যা মুত্তাক্বীদের জন্য প্রস্ত্তত করে রাখা হয়েছে।’’ (সূরা, আলে ইমরান ৩:১৩৩)
তিনি আরও বলেছেন-
‘‘ঈমানদার লোকদের জন্য সে সময় কি এখনও আসেনি যে, আল্লাহর যিকরে তাদের অন্তর বিগলিত হবে, তাঁর অবতীর্ন মহাসত্যের সম্মুখে অবনত হবে? তারা যেন সে লোকদের মত না হয় যাদেরকে পূর্বে কিতাব দেয়া হয়েছিল, পরে দীর্ঘকাল তাদের উপর দিয়ে চলে গেলে তাদের অন্তর শক্ত হয়ে গিয়েছে।’’ (সূরা, আল হাদীদ ৫৭ঃ১৬)
‘‘মানুষের মধ্যে কেউ কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টির লক্ষ্যে নিজেকে বিক্রয় করে থাকে এবং আল্লাহ তাঁর বান্দাদের প্রতি পূর্ন দয়াশীল।’’ (সূরা, বাক্বারাহ ২ঃ২০৭)
সলাত এবং সালাম নাবী মুহাম্মদ (সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের) উপর, যিনি সুসংবাদদাতা এবং সতর্ককারীরূপে প্রেরিত হয়েছিলেন। যিনি বলেছেন,
‘‘ইহকাল অবশ্যই সবুজ, মিষ্ট ও আকর্ষণীয়। আল্লাহ তোমাদেরকে পৃথিবীতে তাঁর প্রতিনিধি করেছেন, যাতে তিনি দেখে নেন তোমরা কিরূপ কাজ কর। কাজেই তোমরা পৃথিবী সম্পর্কে সতর্ক হও এবং নারীদের থেকে সাবধান থাক। কারণ বানী ঈসরাঈলের প্রথম ফিতনাহ নারীদের মধ্যেই সৃষ্টি হয়েছিল।’’ (মুসলিম হাঃ২৭৪২)
‘‘প্রত্যেক বান্দাহকে ঐ অবস্থায় পুনর্জীবিত করা হবে, যে অবস্থায় সে মারা গেছে।’’ (মুসলিম হাঃ২৮৭৮)
‘‘তোমাকে যেমন আদেশ করা হয়েছে (দ্বীনের পথে) অবিচল থাক।’’ (সূরা, হুদ ১১:১১২)
‘‘হে ঈমানদারগন! তোমাদের নিজেদেরকে এবং নিজেদের পরিবারবর্গকে আগুন থেকে রক্ষা কর যার ইন্ধন হবে মানুষ এবং পাথর।’’ (সূরা, তাহরীম ৬৬:৬)
‘‘তোমরা ধাবিত হও সেই পথে (যা নিয়ে যাবে) তোমাদের সৃষ্টিকর্তার ক্ষমা এবং জান্নাতের জন্য যা এতই প্রশ্বস্ত যেমন আসমান এবং যমীনের মত, যা মুত্তাক্বীদের জন্য প্রস্ত্তত করে রাখা হয়েছে।’’ (সূরা, আলে ইমরান ৩:১৩৩)
তিনি আরও বলেছেন-
‘‘ঈমানদার লোকদের জন্য সে সময় কি এখনও আসেনি যে, আল্লাহর যিকরে তাদের অন্তর বিগলিত হবে, তাঁর অবতীর্ন মহাসত্যের সম্মুখে অবনত হবে? তারা যেন সে লোকদের মত না হয় যাদেরকে পূর্বে কিতাব দেয়া হয়েছিল, পরে দীর্ঘকাল তাদের উপর দিয়ে চলে গেলে তাদের অন্তর শক্ত হয়ে গিয়েছে।’’ (সূরা, আল হাদীদ ৫৭ঃ১৬)
‘‘মানুষের মধ্যে কেউ কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টির লক্ষ্যে নিজেকে বিক্রয় করে থাকে এবং আল্লাহ তাঁর বান্দাদের প্রতি পূর্ন দয়াশীল।’’ (সূরা, বাক্বারাহ ২ঃ২০৭)
সলাত এবং সালাম নাবী মুহাম্মদ (সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের) উপর, যিনি সুসংবাদদাতা এবং সতর্ককারীরূপে প্রেরিত হয়েছিলেন। যিনি বলেছেন,
‘‘ইহকাল অবশ্যই সবুজ, মিষ্ট ও আকর্ষণীয়। আল্লাহ তোমাদেরকে পৃথিবীতে তাঁর প্রতিনিধি করেছেন, যাতে তিনি দেখে নেন তোমরা কিরূপ কাজ কর। কাজেই তোমরা পৃথিবী সম্পর্কে সতর্ক হও এবং নারীদের থেকে সাবধান থাক। কারণ বানী ঈসরাঈলের প্রথম ফিতনাহ নারীদের মধ্যেই সৃষ্টি হয়েছিল।’’ (মুসলিম হাঃ২৭৪২)
‘‘প্রত্যেক বান্দাহকে ঐ অবস্থায় পুনর্জীবিত করা হবে, যে অবস্থায় সে মারা গেছে।’’ (মুসলিম হাঃ২৮৭৮)
হে মুসলিম, আল্লাহ তোমার
প্রতি রহম করুন, আল্লাহর আনুগত্য অনুযায়ী
তোমার প্রতি আমার
ওয়ালা রয়েছে, আমি আমার
নিজের যেরূপ কল্যাণ
চাই,
অনুরূপ কল্যাণ তোমরও
চাই। আল্লাহর জন্য
তোমাকে বলছি- আল্লাহর
ইবাদত কর এবং
ত্বাগুতকে বজর্ন কর।
একমাত্র আল্লাহর ইবাদতের
নির্দেশ দাও যার
কোন শরীক নেই, এ বিষয়ে মানুষকে উৎসাহিত
কর,
যে মেনে নিবে
তার সাথে বন্ধুত্ব
স্থাপন কর এবং
যে তা অস্বীকার
করবে তাকে কাফের
বলে ঘোষনা দাও।
শিরককে পরিত্যাগ কর
এবং আল্লাহর ইবাদতে
শিরকের বিষয়ে ভয়
প্রদর্শন কর, এ ব্যাপারে
কঠোরতা আরোপ কর, এ নীতির ভিত্তিতে শত্রুতা
স্থাপন কর এবং
যে ব্যক্তি শিরক
করে তাকে কাফির
বলে ঘোষনা দাও।
এ
বিষয়গুলো তোমার প্রতি
ওয়াজিব,
এই দ্বীনের ভিত্তি
ও
মৌলনীতির অন্তর্ভূক্ত।
আজ আর এখানেই শেষ করি। আমার জন্য আল্লাহ্র কাছে দুয়া করবেন। আপনাদের উপহারগুলো ডাউনলোড করেনেন।
1 comments:
Jajakallah, Thank you bhai. It's very nice. once again thank you. And Allah (swt) protect you and also bless you.
Post a Comment